top of page

শুক্রবার সকাল থেকে লাগাতর বৃষ্টিতে ফের জলস্তর বাড়তে শুরু করেছে তিস্তা তথা ডুয়ার্সের বিভিন্ন নদীতে




১৪ জুন, ২০২৪: সিকিমে এখনও ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। লাল সতর্কতা রয়েছে উত্তর সিকিমে। বৃহস্পতিবার রাতের দিকে বৃষ্টি খানিক থামায় তিস্তার জলস্তর নেমেছিল। শুক্রবার সকাল থেকে লাগাতর বৃষ্টিতে ফের জলস্তর বাড়তে শুরু করেছে। যেমন বাড়ছে তিস্তার জল তেমনই ডুয়ার্সের বিভিন্ন নদীর জলস্তর বাড়তে শুরু করেছে।

তিস্তার জল বাড়তেই জলপাইগুড়ি জেলার বিভিন্ন গ্রাম জলমগ্ন হয়ে পড়েছে। গতকাল তিস্তার জল বাড়তেই প্লাবিত হয় তিস্তা বাজার এলাকা। সেখানে কালিম্পং-দার্জিলিংগামী রাস্তা তিস্তার জলের নীচে চলে যায়। শুক্রবার সকাল থেকেই সেখানে রাস্তা থেকে কাদামাটি সরানোর কাজ শুরু হয়েছে। তবে পরিস্থিতি এখনও বিপদসীমার বাইরে যায়নি। সেই কারণে আগেভাগেই একেবারে তিস্তাপারের বাসিন্দাদের নিরাপদ জায়গায় স্থানান্তরিত করার কাজ শুরু হয়েছে। আবার অনেক পরিবার বাড়ি ছেড়ে অন্যত্র উঠেছে।

শুক্রবার সকালেই তিস্তাবাজার এলাকায় গিয়েছেন প্রশাসনের আধিকারিকেরা। তিস্তা বাজার এলাকায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বলে জানিয়েছে প্রশাসন। এদিনই জরুরি ভিত্তিতে কালিম্পংয়ের চিত্রেতে বৈঠক করেন জেলার প্রশাসনের কর্তারা। লামাহাটা হয়ে পেশক রোড দিয়ে দার্জিলিং যাওয়া বা দার্জিলিং থেকে এই পথে সিকিম, কালিম্পং যাওয়ার রাস্তা এদিনও বন্ধই থাকছে।

নদী সংলগ্ন যে বাড়িগুলো রয়েছে, সেই পরিবারগুলিকে সুরক্ষিত জায়গায় স্থানান্তরিত করা হয়েছে। আট মাস আগে যাদের ঘর-বাড়ি নষ্ট হয়েছিল তাঁদের ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়েছিল। সেই বাড়িগুলিই মেরামত করে ওরা ওখানে থাকছিলেন। তাদের জন্য বিকল্প শেল্টার তৈরি রয়েছে। পাশাপাশি NHPC যে এলাকায় কাজ করছে সেখানে ক্ষতিগ্রস্তদের দ্রুত ক্ষতিপূরণ দিতে বলা হয়েছে NHPC কে বলেও জানান কালিম্পংয়ের বিডিও সামিরুল ইসলাম।

 
 
 

Comentários

Avaliado com 0 de 5 estrelas.
Ainda sem avaliações

Adicione uma avaliação

Top Stories

প্রতিদিনের খবর এবং বিভিন্ন ফিচার ভিত্তিক লেখা, যেখানে খবরের সত্যতা তথা লেখনীর উৎকৃষ্টতা প্রাধান্য পায়। ফিচার ছাড়াও যে কোনও রকম লেখনী শুধুমাত্র উৎকৃষ্টতার নিরিখে গুরুত্ব পাবে এই সাইটে

Thanks for subscribing!

  • Whatsapp
  • Youtube
  • Instagram
  • Facebook
  • Twitter

The Conveyor

bottom of page