top of page

আগামী দু’সপ্তাহের মধ্যে 'বাংলার শিক্ষা পোর্টাল'-এ শিক্ষকদের তথ্য আপলোড করতে হবে




কলকাতা, ২০ জুন, ২০২৪: পশ্চিমবঙ্গ সরকারের 'বাংলার শিক্ষা পোর্টাল'-এ শিক্ষকদের তথ্য আপলোড করতে হবে। শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির মামলায় বড় নির্দেশ বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর। আগামী দু’সপ্তাহের মধ্যে রাজ্যের সব সরকারি স্কুলের শিক্ষক -শিক্ষিকাদের সরকারি পোর্টালে নিজেদের তথ্য আপলোড করতে হবে।

বৃহস্পতিবার কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু মন্তব্য করেছেন, সম্প্রতি শিক্ষকদের যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। বিভিন্ন অভিযোগও সামনে এসেছে। সেই পরিস্থিতিতে যে শিক্ষকরা স্কুলে পড়াচ্ছেন, তাঁদের শিক্ষাগত যোগ্যতা জানার অধিকার আছে অভিভাবকদের। অভিযোগ উঠেছে যে বহু শিক্ষক-শিক্ষিকার যোগ্যতা নেই, অথচ তাঁরা স্কুলে পড়াচ্ছেন। রাজ্যকে সেই জন্য প্রত্যেক শিক্ষক-শিক্ষিকার যোগ্যতা কী, তা সরকারি পোর্টালে আপলোড করতে হবে।

রাজ্যের সমস্ত স্কুলের শিক্ষক- শিক্ষিকাদের তথ্য জড় করতে আরও দু’মাস সময় লাগবে বলে আর্জি জানিয়েছিলেন রাজ্যের আইনজীবী বিশ্বব্রত বসু মল্লিক। কিন্তু অত সময় দিতে রাজি হননি বিচারপতি। আগামী দু'সপ্তাহের মধ্যেই তথ্য আপলোড করতে হবে এবং কাজটা রাজ্য সরকারকেই করতে হবে, জানান বিচারপতি। রাজ্যের আইনজীবী এদিন হুগলি, বীরভুম ও নদিয়া জেলার রিপোর্ট তুলে দিয়েছেন বিচারপতির হাতে।

আসলে মুর্শিদাবাদের গোথা হাইস্কুলের একটি নিয়োগ সংক্রান্ত মামলাতেই এই প্রশ্ন ওঠে। সিআইডি মামলার তদন্তভার নেয়। কতজন এরকম বেআইনিভাবে চাকরি পেয়েছে, সেই প্রশ্ন ওঠে। ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক আশিস তিওয়ারির বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছিল যে তিনি বেআইনিভাবে ছেলেকে স্কুলের চাকরি পাইয়ে দিয়েছেন। সেই অভিযোগের প্রেক্ষিতে হাইকোর্টে মামলা করা হয়েছিল। প্রধান শিক্ষক আশিসের ছেলের চাকরি বাতিল করে দেওয়া হয়েছে। সিআইডি কমপক্ষে সাতজন এমন জালি শিক্ষকের খোঁজ পেয়েছে, যাঁরা বেআইনিভাবে চাকরি পেয়েছিলেন।

 
 
 

Commentaires

Noté 0 étoile sur 5.
Pas encore de note

Ajouter une note

Top Stories

প্রতিদিনের খবর এবং বিভিন্ন ফিচার ভিত্তিক লেখা, যেখানে খবরের সত্যতা তথা লেখনীর উৎকৃষ্টতা প্রাধান্য পায়। ফিচার ছাড়াও যে কোনও রকম লেখনী শুধুমাত্র উৎকৃষ্টতার নিরিখে গুরুত্ব পাবে এই সাইটে

Thanks for subscribing!

  • Whatsapp
  • Youtube
  • Instagram
  • Facebook
  • Twitter

The Conveyor

bottom of page