top of page

হোলি মহোৎসব ২০২৩ উদযাপনে মাড়োয়ারি সংস্কৃতি মঞ্চ ও জিটো

Writer's picture: The ConveyorThe Conveyor

কলকাতা, ৪ মার্চ, ২০২৩: হোলি, হল অশুভ শক্তির বিনাশে শুভ শক্তির আবাহন। রঙের উৎসব হোলি শান্তি, সুখ এবং একতার উদযাপন৷ এই উপলক্ষে, বৃহত্তর কলকাতার একটি সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন মাড়োয়ারি সংস্কৃতি মঞ্চ এবং জৈন ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড অর্গানাইজেশন (JITO) আজ সেন্ট্রাল পার্ক মেলা গ্রাউন্ডে (সল্টলেক) এই উৎসব উদযাপনের আয়োজন করেছিল। যেখানে উপস্থিত ছিলেন শ্রী সুজিত বোস, দমকল প্রতিমন্ত্রী; শ্রী সব্যসাচী দত্ত, বিধাননগর মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশনের চেয়ারপার্সন সহ আরও অনেক বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব।

হোলি মহোৎসব ২০২৩, এ বাওয়ালিয়া গ্রুপের ধাপ - ধামাল পরিবেশনা এবং বৃন্দাবনের প্রখ্যাত শিল্পীদের মহারাস - ফুলের হোলি ছিল এই অনুষ্ঠানের বিশেষ আকর্ষণ। ঠাণ্ডাই এবং ঝরিয়া ডাল পাকোদির সাথেএই রঙের উৎসবকে সত্যিকারের এক রঙিন অনুভূতি দিয়েছে। ইভেন্টে ৫০০০ জনেরও বেশি লোক উৎসবের রঙে রঙিন হয়েছেন।


গণমাধ্যমের সঙ্গে আলোচনায় মারোয়ারি সংস্কৃতি মঞ্চের সভাপতি শ্রী নিরঞ্জন আগরওয়াল বলেন, “হোলির ঐতিহ্যবাহী রূপ বজায় রেখে মঞ্চের মূল লক্ষ্য ছিল আধুনিক চিন্তাধারার মানুষকে এর সঙ্গে যুক্ত করা। বাওয়ালিয়া গ্রুপের ধপ ধামাল, মহারাস এবং ফুলের হোলি কলকাতার সঙ্গীতপ্রেমীদের বিনোদন দিয়েছে। এই বছর আনন্দের বৈচিত্র্যময় ঐতিহ্য নিয়ে হোলির রঙে সিক্ত হয়েছেন সবাই।"

এই উপলক্ষে শ্রী বিনোদ দুগার, JATU চেয়ারম্যান বলেছেন, “রাজস্থানী সংস্কৃতির সংরক্ষণ ও প্রচার আমাদের অগ্রাধিকার। রাজস্থানী সংস্কৃতি সংরক্ষণ ও প্রচারের জন্য এই উদ্যোগ প্রশংসনীয় এবং অনুকরণীয়। সেই কারণেই জিটো এই ধরনের অনুষ্ঠানগুলির একটি অংশ হয়ে গিয়েছে।

এ উপলক্ষে মাড়োয়ারি সংস্কৃতি মঞ্চের চেয়ারম্যান শ্রী ললিত কুমার প্রহ্লাদকা এবং সচিব, শ্রী আশিস মিত্তাল বলেন, “হোলি শুধু রঙের উৎসব নয়, সুন্দর গান ও আবেগেরও উৎসব। হোলি এমন একটি উৎসব যা সবাইকে রঙে, রসে সিক্ত করার বার্তা দেয়, সেই কারণেই মাড়োয়ারি সংস্কৃতি মঞ্চ সব বয়সের মানুষের পছন্দের বিনোদনমূলক অনুষ্ঠানকে অগ্রাধিকার দেয়।”


সংবাদ মাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন, জিটো কলকাতা চ্যাপ্টারের চেয়ারম্যান, শ্রী ভাবেন কামদার এবং কোষাধ্যক্ষ, শ্রী সুমিত কোঠারি। তাঁরা বলেন “আমরা হোলির এই আয়োজন বিশেষ করে জৈন যুবকদের মধ্যে উৎসাহ বৃদ্ধির জন্য করে থাকি। আমরা বিশ্বাস করি যে শুধুমাত্র স্বাস্থ্যকর খাদ্য, পানীয়, সংগীত-নৃত্যের এই আয়োজন আমাদের নবীন প্রজন্মের মধ্যে সেতু হিসাবে কাজ করবে। ভারতীয় সঙ্গীতের ধ্রুপদী সুর ও সারাংশ অনন্য। নতুন প্রজন্মের কাছে সাংস্কৃতিক চেতনাকে বহন করে নিয়ে যাওয়া আমাদের দায়িত্ব। তাই মাড়োয়ারি সংস্কৃতি মঞ্চ এবং জিটো এই আনন্দ-উৎসবের জন্য একত্রিত হয়েছে।”




Edited By

Swarnali Goswami

Kommentare

Mit 0 von 5 Sternen bewertet.
Noch keine Ratings

Rating hinzufügen

Top Stories

bottom of page