top of page

উচ্চ প্রাথমিকে ১৪ হাজারেরও বেশি শূন্যপদে নিয়োগ করতে পারবে এসএসসি, জানিয়ে দিল শীর্ষ আদালত

Writer's picture: The ConveyorThe Conveyor



কলকাতা, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪: স্কুল সার্ভিস কমিশন উচ্চ প্রাথমিকে ১৪ হাজারেরও বেশি শূন্যপদে নিয়োগ করতে পারবে, উচ্চ প্রাথমিকে নিয়োগের ক্ষেত্রে আর কোনও আইনি জটিলতা থাকল না। মঙ্গলবার কলকাতা হাই কোর্টের রায়ই বহাল রাখল সুপ্রিম কোর্ট। প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি জেবি পারদিওয়ালা এবং বিচারপতি মনোজ মিশ্রের বেঞ্চ জানিয়েছে, এখনই হাই কোর্টের নির্দেশে হস্তক্ষেপ করছে না শীর্ষ আদালত।

উচ্চ প্রাথমিকে ১৪ হাজার ৫২ জন শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন মেধা তালিকায় নাম না-থাকা প্রার্থীরা। মঙ্গলবার তাঁদের আবেদন খারিজ করে দিল সুপ্রিম কোর্ট। কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি তপোব্রত চক্রবর্তী ও বিচারপতি পার্থসারথি চট্টোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চ ২৮ অগস্ট নির্দেশ দিয়েছিল, ৪ সপ্তাহের মধ্যে প্যানেল প্রকাশ এবং তারপরের ৪ সপ্তাহের মধ্যে নিয়োগপত্র দিতে হবে। সোমবারই উচ্চ প্রাথমিকের প্যানেল প্রকাশের তারিখ জানিয়ে বিজ্ঞপ্তি জারি করেছিল পশ্চিমবঙ্গ সেন্ট্রাল স্কুল সার্ভিস কমিশন। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছিল, ২৫ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত হবে প্যানেল। উক্ত নির্দেশকেই চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করেছিলেন মেধা তালিকায় নাম না-থাকা প্রার্থীরা। মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ জানিয়েছে, নতুনদের আবেদন শোনা হবে না। হাই কোর্টে মামলাকারীদের বক্তব্য শুনবে উচ্চ আদালত।

প্রায় ৮ বছর পরে ১৪,০৫২ পদে নিয়োগ শুরু করছে এসএসসি। উচ্চ প্রাথমিকের ২০১৬ সালের মেধাতালিকা প্রকাশের বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে এসএসসি। বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, আগামী বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর প্রকাশ করা হবে মেধাতালিকা। ১০ শতাংশ আসন সংরক্ষিত রাখা হবে অস্থায়ী শিক্ষকের জন্য। বাকি পদে নিয়োগের মেধাতালিকা প্রকাশ করা হবে। প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালে ২৩ সেপ্টেম্বর উচ্চ প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয়। ওই বছরই স্টেট লেভেল সিলেকশন টেস্ট হয়েছিল। পরীক্ষায় অংশ নেন ২ লক্ষ ২৮ হাজারের বেশি পরীক্ষার্থী। ২০১৯ সালের ২৪ অগস্ট এসএসসি ইন্টারভিউ তালিকা প্রকাশ করে এবং ওই বছরেই প্রকাশ করা হয় মেধা তালিকাও। কিন্তু তারপর ওই নিয়োগ সংক্রান্ত পরীক্ষায় একগুচ্ছ অনিয়মের অভিযোগ ওঠে এবং কলকাতা হাইকোর্টে দায়ের হয় মামলা।

Comentários

Avaliado com 0 de 5 estrelas.
Ainda sem avaliações

Adicione uma avaliação

Top Stories

bottom of page